বিশ্বের সেরা ১০ গাড়ির ব্র‍্যান্ড

1171
0

বিশ্বের বৃহত্তম ইন্ডাস্ট্রিগুলোর মধ্যে অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রির নাম আছে একদম প্রথম সারিতে৷ ভয়াবহ কোভিড পরিস্থিতিতেও কোম্পানিগুলো একের পর এক আকর্ষণীয় মডেল ও দামের গাড়ি বাজারে এনে গাড়িপ্রেমীদের নজর কেড়েছে৷ ডিজাইন, ম্যানুফ্যাকচারিং, মার্কেটিং সবকিছুতেই এসেছে নতুনত্ব৷ সেই সাথে বেড়েছে কোম্পানির আয়৷ তারই ভিত্তিতে বিশ্বের সেরা ১০টি গাড়ির ব্র্যান্ড নিয়েই আজকের লেখাটি৷

টয়োটা

বিশ্বের সর্ববৃহৎ গাড়ি ম্যানুফেকচারার কোম্পানি টয়োটা আয়ের দিক থেকে প্রথম অবস্থানেই আছে৷ বার্ষিক প্রায় ২৮১ বিলিয়ন ডলার আয় করা এই জাপানিজ মাল্টিন্যাশনাল ব্র্যান্ডের হেডকোয়ার্টার জাপানের আইচিতে অবস্থিত৷ বিশ্বের ৩০টি দেশে প্রায় ৫০টিরও অধিক ম্যানুফ্যাকচারিং ফার্ম আছে এই প্রতিষ্ঠানের। যার মধ্যে বিশেষ করে আমেরিকা, আফ্রিকা, এশিয়া-ওশেনিয়া এবং ইউরোপজুড়ে এর পরিধি বিস্তৃত৷

টয়োটা ক্যামরি। Image Source: motortrend.com

১৯২৬ সালে Toyoda Automotive Loom প্রতিষ্ঠিত হয়। ঠিক ১০ বছর পর ১৯৩৭ সালে সেটি Toyota Motor Corporation হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়৷ শুরু থেকেই টয়োটা একের পর এক চমক বাজারে আনতে থাকে৷ আর এর পাশাপাশি ডিজাইন, কম্ফোর্ট এবং ইঞ্জিনের দীর্ঘস্থায়ী ও নতুনত্ব ভাব টয়োটাকে এনে দেয় জগতজোড়া খ্যাতি। Integrated Safety Management Concern’কে সামনে রেখে বর্তমানে টয়োটা বিশ্বের সেরা ১০টি গাড়ির ব্র্যান্ডের মধ্যে ১ম স্থান দখল করে আছে৷

ভক্সওয়াগন 

জার্মানির লোয়ার স্যাক্সোনিতে ভক্সওয়াগন ভেহিকেল কোম্পানির হেডকোয়ার্টার অবস্থিত৷ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অটোমোবাইল ম্যানুফেকচারার কোম্পানিটি দুটি ভাগে বিভক্ত; অটোমোটিভ ডিভিশন ও ফাইন্যান্সিয়াল ডিভিশন৷ Moving people and Driving them forward – এই স্লোগানে ভক্সওয়াগনের প্যাসেঞ্জার কার বিশ্বব্যাপী পরিচিত৷ বিশ্বের ১৪টি দেশে তাদের কোম্পানি রয়েছে এবং ব্যবসা বিস্তৃত ১৫০টির বেশি দেশে৷

ভক্সওয়াগন আইডি.৪ এসইউভি। Image Source: vw.com

দশ লাখেরও বেশি যানবাহন প্রস্তুত করে, মার্কেটের ৭.৭৯% শেয়ার দখল করেছে রেখেছে ভক্সওয়াগন। আর প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক আয় প্রায় ২৭৫ বিলিয়ন ডলার৷ TRANSFORM 2025 স্ট্র্যাটেজি নিয়ে ভক্সওয়াগন অটোমোটিভ ইন্ডাস্ট্রিতে বিপ্লব ঘটাতে যাচ্ছে৷

 

মার্সিডিজ বেঞ্জ 

গটলিব ডেইমলার এবং কার্ল বেঞ্জ এর হাত ধরে ১৮৮৬ সালে অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রিতে এক নতুন ইতিহাসের সূচনা হয়। সৃষ্টি হয় Daimler AG-Mercedes-Benz AG নামক বিশ্বের বৃহৎ অটোমোবাইল কোম্পানির৷ এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিলাসবহুল এবং কমার্শিয়াল যানবাহন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান। যার সদর দপ্তর জার্মানিতে৷

মার্সিডিজ এস ক্লাস সেডান। Image Source: caranddriver.com

মার্সিডিজ বেঞ্জ প্যাসেঞ্জার গাড়ি, বাস, ট্রাক, ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস, লিজিং, ফ্লিটিং ম্যানেজমেন্ট, ইন্সুরেন্স এবং ইনোভেটিভ মোবিলিটি সার্ভিস দিয়ে এটি ব্যবহারকারীদের আস্থা অর্জন করেছে৷ মোট ১৭৪ বিলিয়ন ডলার বার্ষিক আয় নিয়ে এটি বিশ্বসেরা গাড়ির তালিকার ৩ নম্বরে আছে৷ Bosch এর সাথে যুক্ত হয়ে ভবিষ্যতে হাইলি অটোমেটেড ড্রাইভিং এবং ড্রাইভারলেস কার তৈরীর পরিকল্পনা করছে মার্সিডিজ বেঞ্জ৷

 

ফোর্ড মোটর

১৯১৯ সালে ডেলাওয়্যারে প্রতিষ্ঠিত ফোর্ড মোটর আমেরিকান মাল্টিন্যাশনাল অটোমেকার কোম্পানি৷ প্রথমে এটি ছিল মিশিগানভিত্তিক একটি অটোমোবাইল কোম্পানি মাত্র৷ অটোমোবাইল উৎপাদন ও বাজারজাত করার উদ্দেশ্যে ১৯০৩ সালে ফোর্ড মোটর কোম্পানি নামে এই কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠা করেন হেনরি ফোর্ড৷ বিশ্বব্যাপী প্রায় ২,০০,০০০ কর্মী নিয়ে এই কোম্পানি ফোর্ড কার, ট্রাক, ইলেক্ট্রিক যানবাহনসহ বিভিন্ন অটোমেটিক যন্ত্রাংশ তৈরী ও বাজারজাত করছে৷ ফোর্ড মোটরস এবং লিংকন্স মিলে তৈরী হয়েছে Ford Motors ব্র্যান্ড৷

 

শুধুমাত্র ২০১৭ সালেই কোম্পানিটি ৬,৫০,০০০ এর বেশি যানবাহন বিক্রি করেছে৷ আমেরিকার সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া গাড়ির মধ্যে প্রথম অবস্থানে আছে ফোর্ড। আর বিশ্বের সেরা ১০ ব্র্যান্ডের মধ্যে ৪র্থ অবস্থানে আছে এটি৷ এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য মডেল হলো – F-150, EcoSport, Focus Electric, all-new Fiesta, all-new Expedetion এবং all-new Lincoln Navigator. কোম্পানিটির বার্ষিক আয় প্রায় ১৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার৷

 

জেনারেল মোটরস 

৭০টি দেশের মোট ১,৮০,০০০ কর্মী নিয়ে বিশ্বের ৬টি মহাদেশে নিজেদের ব্যবসা করছে জেনারেল মটরস৷ উত্তর আমেরিকা ভিত্তিক এই কোম্পানিটি বিশ্বে প্রথমবারের মতো এফোর্ডেবল ইলেক্ট্রিক কার, ইলেক্ট্রিক স্টার্টার ও এয়ারব্যাগ বাজারে নিয়ে আসে৷ এর হেডকোয়ার্টার আমেরিকার ডেট্রয়টে অবস্থিত৷ ৮টি সুনামধন্য ব্র্যান্ডের সাথে মিলে জেনারেল মোটরস কাজ করছে বিশ্বব্যাপী৷ ব্র্যান্ডগুলো হলো – Buick, GMC, Cadillac, Holden, Baojun, Wuling, Chevrolet এবং Jiefang.

শেভ্রোলেট তাহু। Image Source: gm.com

কোয়ালিটি এবং পারফর্মেন্সের জন্য জেনারেল মোটরস বরাবরই প্রশংসিত৷ এর অন্যতম জনপ্রিয় কার Chevrolet volt, ২০১৬ সালে বর্ষসেরা Motor Trend car and Truck নির্বাচিত হয়৷ একইসাথে দুই বার গ্রিন কার এওয়ার্ড পায় কোম্পানিটি৷ এটিই উত্তর আমেরিকার প্রথম অটোমোবাইল ম্যানুফেকচারার যেটি রোল ওভার ফ্যাসিলিটি শুরু করে৷ ১৩০ বিলিয়ন ডলার বার্ষিক আয় করা এই কোম্পানিটি আছে টপ চার্টের ৫ নম্বরে৷

 

বিএমডব্লিউ 

পূর্ণরূপ – Bayerische Motoren Werke. জার্মান এই কোম্পানিটি প্রিমিয়াম অটোমোবাইল, মোটরসাইকেল এবং টপ কার ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত৷ সেই সাথে প্রিমিয়াম ফাইন্যান্সিয়াল ও মোবিলিটি সার্ভিস তো আছেই৷ ১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত BMW এর সদর দপ্তর জার্মানির মিউনিখে৷ BMW বরাবরই ভিন্ন আঙ্গিকের গাড়ি বাজারে আনার জন্য বিখ্যাত৷ BMW এর মেজর হচ্ছে BMWi, BMW M. দীর্ঘদিন ধরে BMW এর পরিচালনা করছে কোয়ান্ট ফ্যামিলি; যারা কোম্পানিটির একটি বড় অংশের শেয়ারহোল্ডার৷ বাকি স্টকগুলো পাবলিক ফ্লোট এর অধীনে৷

বিএমডব্লিউ এম৪৪০আই। Image Source: gearpatrol.com

১৯১৭ সালে বিশ্বে প্রথমবারের মতো অ্যালুমিনিয়াম পিস্টনযুক্ত এয়ারক্রাফট ইঞ্জিন নিয়ে আসে BMW প্রতিষ্ঠান। ১৯৩০ এর দশকে বাজারে আসে BMW328, যা লাইটওয়েট ও এলুমিনিয়াম সিলিন্ডারের জন্য সেরা গাড়ি নির্বাচিত হয়৷ এছাড়াও BMW ফর্মুলা ১ ও মোটরস্পোর্ট এর ইতিহাসেও সংযোজন করেছে বেশ কিছু গাড়ি৷ ১২৮ বিলিয়ন বার্ষিক আয় নিয়ে এটি আছে তালিকার ৬ নম্বরে৷

 

হোন্ডা মোটরস 

জাপানের সর্বপ্রথম অটোমোটিভ কোম্পানি যারা আমেরিকাতে প্রায় ১,০০,০০০ হোন্ডা এবং অ্যাকিউরা মডেল বিক্রির রেকর্ড গড়েছে৷ ১২৩ বিলিয়ন ডলার বার্ষিক আয় নিয়ে এর অবস্থান ৭ম এ৷ সইচিরো হোন্ডার হাত ধরে ১৯৪৮ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এর হেডকোয়ার্টার জাপানের রাজধানী টোকিওতে৷ এন্টার্কটিকাসহ বিশ্বের ৭টি মহাদেশেই অটোমোবাইল, এয়ার ক্রাফট, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যন্ত্রাংশ বিক্রি করে থাকে কোম্পানিটি৷

হোন্ডা সিভিক টাইপ আর লিমিটেড এডিশন। Image Source: motorauthority.com

ফরচুন গ্লোবাল ৫০০ লিস্টেও জায়গা করে নিয়েছে হোন্ডা মোটরস৷ প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বসেরা অটোমেকার কোম্পানিতে পরিণত হতে হোন্ডাকে পার করতে হয়েছে একটা কঠিন সময়৷ হোন্ডা ক্ল্যারিটি সিরিজ কার ২০১৮ সালে গ্রিন কার নির্বাচিত হয়৷ City, CRV সহ আরো জনপ্রিয় কিছু গাড়ি রয়েছে এই কোম্পানিটির৷

 

সাইক মোটরস

পূর্ণরূপ – Sanghai Automotive Industry Corporation(SAIC)। ফরচুন গ্লোবাল ৫০০ লিস্টে থাকা সাইক মোটর কর্পোরেশন লিমিটেড হচ্ছে চায়নার অটোমেকার কোম্পানি৷ চীনের সাংহাইতে এর হেডকোয়ার্টার অবস্থিত৷ এই কোম্পানিটি চীনা সরকার দ্বারা পরিচালিত এবং Big 4 কার ব্র্যান্ড হিসেবে একে বিবেচনা করা হয়৷ মূলত যানবাহন, যন্ত্রাংশ, অটো ট্রেড, সার্ভিস এবং অটো রিলেটেড ফাইন্যান্স, ইনভেস্ট, ইন্সুরেন্স, বিগ ডেটা, আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে।

এমজি জেডএস এসইউভি। Image Source: saicmotor.com

২০০৬ সাল থেকে চীনের নিজস্ব মার্কেটে রাজত্ব করা এই ব্র্যান্ড এখন দেশীয় মার্কেটের ২৩% শেয়ার নিজেদের তুলে নিয়েছে সেরার পদবীতে এবং দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বিশ্বব্যাপী৷ ২০১৯ সালে সাইক মটরস ৬.২৩৮ মিলিয়ন যানবাহন বিক্রি করে৷ ১২২ বিলিয়ন ডলারের বেশি বার্ষিক আয় নিয়ে এটি লিস্টের ৮ নম্বরে আছে৷

হুন্দাই

দক্ষিন কোরিয়ার অটোমেকার কোম্পানি হুন্দাই প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৭ সালে৷ এর হেডকোয়ার্টার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে৷ অটোমোবাইল তৈরী ও বিক্রি ছাড়াও এটি কাস্টমারদের ফাইন্যান্সিয়াল সাপোর্ট দেওয়ার জন্য ক্রেডিট ও ইন্সুরেন্স এর ব্যবস্থা করেছে৷ সেই সাথে উৎপাদন করছে রেলওয়ে সরঞ্জামও৷ ১৯৯৬ সালে ভারতে হুন্দাইয়ের পরিচালনা শুরু হয়৷ বর্তমানে ৫০০০ এরও অধিক ডিলারশিপসহ ১৯৩টি দেশে এর কাস্টমার রয়েছে৷ i10 সিরিজ, ইলান্ট্রা, একসেন্ট, হুন্দাই সিভিকসহ আরো বেশ কিছু গাড়ি বাজারে এনে হুন্দাই বিপুল জনপ্রিয়তা পায়৷

হুন্দাই সোনাটা। Image Source: caranddriver.com

১৯৭৬ সালে বাজারে আসে পনি এবং ১৯৮৩ সালে এটি কানাডার বাজারে যাত্রা শুরু করে৷ এর সাইজ এবং প্রাইসের জন্য দুই দেশেই টপ কার ব্র্যান্ড নির্বাচিত হয়৷ ১৯৮৫ সালে হুন্দাই এক্সেল এক্সপোর্টের মাধ্যমে আমেরিকার বাজারে প্রবেশ করে৷ ১৯৯৮ সালে এটি কিয়া মটরসকে কিনে নেয়৷ i10 সিরিজের গাড়িগুলোর ডিউরালিটি, কাস্টমার স্যাটিসফিকশনের জন্য ২০০৫ সালে হুন্দাই ১০০ বেস্ট গ্লোবাল ব্র্যান্ডে জায়গা করে নেয়৷ ৯৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় নিয়ে এই কোম্পানিটি আছে তালিকার ৯ নম্বরে৷

 

নিসান 

১৯৩৩ সালে জাপানের ইয়োকোহামা সিটিতে প্রতিষ্ঠিত এই অটোমোবাইল ব্র্যান্ডটি বিশ্বের সেরা ১০টি কার ব্র্যান্ডের মধ্যে ১০ম অবস্থানে আছে৷ জাপানীজ এই কারব্র্যান্ডটি শুরু থেকেই বিশ্ব দাপিয়ে বেড়াচ্ছে৷ বিশ্বের মোট ২০টি দেশে ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটিসহ প্রায় ১৬০টিরও বেশি দেশে নিজেদের কাস্টমার তৈরী করা নিসান মোটরসের মোট বার্ষিক আয় ৯৬ বিলিয়ন ডলার৷ ১৯৯৯ সালে রেনাল্ট, নিসানের সাথে যুক্ত হয় এবং বর্তমানে নিসানের প্রায় ৪৩% শেয়ারের মালিক রেনাল্ট৷ আর ফ্রেঞ্চ কোম্পানি রেনাল্টের ১৫% শেয়ারের মালিক নিসান৷

নিসান ম্যাক্সিমা। Image Source: bedfordnissan.com

২০১৬ সালে মিটসুবিসি মটরস নিসানের সাথে যুক্ত হয় এবং অক্টোবর ২০১৭ সালে মিটসুবিসির ৩৪% শেয়ার নিসান কিনে নেয়৷ বর্তমানে এটি রেনাল্ট-নিসান-মিটসুবিশি এলায়েন্স নামে পরিচালিত হচ্ছে৷ নিসান বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ ইভি (Electric Vehicles) ম্যানুফ্যাকচারার প্রতিষ্ঠান৷ ২০১৮ সালের এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৩,২০,০০০টি ইভি বিক্রি করেছে নিসান৷ নিসানের সবচেয়ে জনপ্রিয় কার হলো নিসান লিফ, যা বিশ্ব ইতিহাসে টপ সেলিং হাইওয়ে ক্যাপাবল প্লাগ ইন কার৷ বিভিন্ন ধরণের অটোমোবাইল, বাস, ট্রাকও অন্যান্য অটো প্রোডাক্টস উৎপাদন হয়৷ পরিবেশ বান্ধব গ্রিন টেকনোলজিতে ইনভেস্ট করছে নিসান৷

Feature Image: autodeal.com
তথ্যসূত্রসমূহ :

01. Top 10 Car Brands in the World 2022 Ranking List.
02. Top 10 Automobile Companies in World 2022.
03. Top 10 Car Manufacturers in the World.