জানা-অজানা

বিশ্বের এই ভয়ংকর সেতুগুলো দুর্গম এলাকা, জলপথ, গিরিখাত বা পাহাড় থেকে জনপদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে মূল ভূমিকা রাখে। অন্যদিকে, সেতুগুলো পারাপার যেমন ভয়ংকর বিপজ্জনক সেই সাথে রোমঞ্চকরও বটে। আবার, সবসময় যে সেতুগুলা চলাচলে আরামদায়ক অভিজ্ঞতা দিবে তা নয়। অনেক সময় এইসব সেতু পার হতে নানান রকম ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। তবুও এই ভয়ংকর সেতুগুলা দেখতে বেশিরভাগের লোকের আগ্রহ রয়েছে। সেগুলি যতই স্থিতিশীল বা অনিরাপদ হোক না কেন। দেখতে নয়ানাভিরাম অথচ বিপজ্জনক এমনই বিশ্বের ৫টি ভয়ংকর সেতু সম্পর্কে আজকের বিশেষ আলোচনা।

জনশূন্য, নির্জীব আল মাদাম গ্রামের অতিপ্রাকৃত ঘটনার চেয়েও বিস্ময়কর রহস্য হচ্ছে, গ্রামটি সন্ধ্যায় অদৃশ্য হয়ে যায় এবং ভোরের আলোর সাথে সাথেই আবার দেখা মিলে। সত্যিকার অর্থেই এমনটা ঘটে থাকে বলে জনসাধারণের মাঝে গ্রামটি ভৌতিক গ্রাম হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। 

সালার দে উয়ুনি দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে অসাধারণ আকর্ষণগুলির মধ্যে একটি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩০০০ মিটার উপরে এবং বলিভিয়ার ৪ হাজার বর্গমাইলেরও বেশি বিস্তৃত, সালার দে উয়ুনি বিশ্বের বৃহত্তম এবং সর্বোচ্চ লবণের ফ্ল্যাট বা সমতল ভূমি। 

ন্যাট্রন হ্রদটি একটি হাইপারস্যালাইন এবং অ্যালকালাইন (ক্ষারীয়) একটি হ্রদ; যা পূর্ব আফ্রিকার তানজানিয়ায় অবস্থিত। দেশটিতে চারটি অ্যালকালাইন বা ক্ষারীয় হ্রদ আছে। তবে ন্যাট্রনই সবচেয়ে জনপ্রিয়। যার সংস্পর্শে এলে পশু-পাখিও পাথরে পরিণত না হলেও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।

বিস্তীর্ণ সাইবেরিয়ান তুন্দ্রা, কানাডিয়ান মরুভূমি বা সুদূর পূর্ব চীন যাই হোক না কেন, এই এলাকার বাসিন্দারা নিয়মিত কিছু দীর্ঘতম এবং সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং শীত মৌসুমের মুখোমুখি হোন। এখানে পাঁচটি শহর রয়েছে যেগুলোকে বিশ্বের শীতলতম স্থান বলে গণ্য করা হয়।

পৃথিবীতে এযাবৎকালে দশ হাজারের অধিক প্রজাতির পাখির খোঁজ মিলেছে। পৃথিবীতে পাখির যত বৈচিত্র্যতা রয়েছে তা সত্যিই বিস্ময়কর। আজকের আলোচনা বিশ্বের বৃহত্তম পাঁচটি পাখি নিয়ে। 

যা আজকের দুনিয়াতে পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্য হিসেবে খ্যাত৷ মজার ব্যাপার হলো, এটিই বিশ্বের একমাত্র ৭ম আশ্চর্য, যার অস্তিত্ব ঐতিহাসিকদের মধ্যে বিতর্কিত। ইতিহাস আর প্রত্নতত্ত্বের রাস্তা ধরে আজ যাত্রা হবে প্রাচীন শহর ব্যাবিলনে। 

এর ল্যাটিন নাম 'উরসাস মারিটিমাস' যার অর্থ 'সমুদ্র ভাল্লুক'। এই প্রজাতির জন্য এটি একটি উপযুক্ত নাম কারণ জীবনের বেশিরভাগ সময় এরা সমুদ্রে কাটায়-বিশেষ করে বরফের সমুদ্রে। 

ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যায়, এর অস্তিত্ব শুধুমাত্র কয়েকটি বিরল শিলালিপি এবং প্রাচীন গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল। কীভাবে হারিয়ে গিয়েছিল এই প্রাণচঞ্চল শহরটি? পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া এই শহর নিয়েই আজকের আয়োজন। 

তার ফিতায় বাঁধা লম্বা কালো দাড়ি, টুপির নিচে ও মুখের দুইপাশে জ্বলন্ত আগুন, ক্রোধানল চাহনি, তার খ্যাতি, এসব কিছুই যথেষ্ট ছিল তার ভিক্টিম আর শত্রুর হাড় হিম করে দেওয়ার জন্য। 

আপাতদৃষ্টিতে এটিকে যদিও একটি অদ্ভুত ঘটনা বলেই মনে হয়। কিন্তু এর পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে বলে গবেষণায় দেখা গিয়েছে। লুভিয়া ডি পেসেসের ঘটনা, এর ইতিহাস এবং এর পেছনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাগুলো নিয়েই আজকের সামগ্রিক আলোচনা।

প্রত্যেকটি দেশের নিরাপত্তার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে...