ল্যুভর মিউজিয়াম: দূর্গ থেকে বিশ্বসেরা মিউজিয়াম

2063
3

রহস্যময় পৃথিবীতে মানুষ ভাসে অতীত স্মৃতির রেশে,
প্যারিস নামের জাদুর নগর ভেসে আসে ল্যুভর নামের ঘরে!

পৃথিবীর বুকে এক প্রমত্তা নগরী, যাকে বলা হয় ‘অর্ধেক নগরী তুমি অর্ধেক কল্পনা।’ ইতিহাসের এক সমৃদ্ধ অধ্যায়ের নাম ফ্রান্সের প্যারিস বা পারি। তার সমৃদ্ধির এই ইতিহাস এক জাদুর বক্সে ভরপুর। ইতিহাস এই জাদুর বক্সের নাম ল্যুভর বলে আখ্যায়িত করেছে। প্যারিসের সিন নদীর তীরে তাবৎ পৃথিবীর ঐশ্বর্য নিয়ে বীরদর্পে দাঁড়িয়ে আছে ‘দ্য লুভ্য’। ল্যুভর মিউজিয়াম ইতিহাসের এক আদি পালক, যা আমাদের সামনে প্রতিনিয়ত মানব সভ্যতার বিস্ময়কে উপস্থাপন করে আপন মহিমাতে। আর বর্তমানে পরিণত হয়েছে প্যারিস শহরের অন্যতম বড় পর্যটক আকর্ষণে।

অতীতের দিকে ফিরে তাকালে প্রথমেই মনে প্রশ্ন জাগে, ল্যুভর কি শুরু থেকেই মিউজিয়াম হিসেবেই নির্মাণ করা হয়েছিল? এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য ফিরে যেতে হচ্ছে খ্রিস্টীয় বারো শতকের দিকে। ১১৯০ সালে একটি দুর্গ হিসাবে এটি প্রথম নির্মান করেন ফিলিপ অগাস্টাস। ষোল শতাব্দীতে ল্যুভরকে রাজপ্রাসাদ হিসাবে ব্যবহারের জন্য পুনর্গঠিত করা হয়। ১৫৪৬ সালে ফরাসি রাজা প্রথম ফ্রান্সিস যিনি একজন শিল্প সংগ্রাহক ছিলেন, তিনিই মূলত এই পুরাতন দূর্গকে ভেঙে ফরাসি রাজাদের মূল বাসভবনে রূপান্তরিত করেন স্থপতি পিয়ের লেসকটের নিখুঁত তত্ত্বাবধানে।

প্রথম ফ্রান্সিসের পৃষ্ঠপোষকতায় ফরাসি রেনেসাঁর নবজাগরণ ঘটে, তিনি লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চিসহ অনেককে এই অর্জনে সামিল করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার শাসনামলে ফ্রান্সের কেন্দ্রীয় শক্তির বর্ধনের সাথে গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক পরিবর্তন, যেমন- মানবতাবাদ এবং প্রতিবাদস্পৃহা নিয়ে নতুন ‘এক বিশ্ব’ দেখতে পেয়েছিল ফরাসী জনগণ। 

ল্যুভর দূর্গ। Image Source: https://collections.louvre.fr/CGU

একটি রাজকীয় বাসস্থান হিসেবে তখনকার সময়ে ল্যুভর ব্যাপক সম্প্রসারিত হয়েছিল। সেই রাজকীয় বাসভবনই আজ প্রায় ৬,৫২,৩০০ বর্গফুট আয়তন নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। বছরে প্রায় ৯.৬ মিলিয়ন পর্যটক শুধুমাত্র এই মিউজিয়ামটি স্বচক্ষে একবার দেখতে আসেন স্বশরীরে। ১৬৮২ সালে চতুর্দশ লুই রাজকীয় বাসভবন ভার্সাইয়ে স্থানান্তরিত করলে ল্যুভর বিভিন্ন শিল্প সাহিত্যের প্রদর্শনীর মাধ্যমে শিল্পের আবাসস্থল হিসেবে গড়ে ওঠে।

মূলত আঠারো শতকের দিকে মিউজিয়াম হিসেবে ল্যুভরের আত্মপ্রকাশ ঘটে। ফরাসি লেখক এবং দার্শনিক ডেনিস ডাইডারোট সর্বপ্রথম জনসাধারণের জন্য জাতীয়ভাবে মিউজিয়ামের প্রস্তাব করেছিলেন। ফরাসি বিপ্লবের সময় ষোড়শ লুই এবং তার স্ত্রী ম্যারি অ্যান্টয়েনেটের ভার্সাই থেকে জোরপূর্বক অপসারণ করে ল্যুভর সংলগ্ন টুইলারিস প্রাসাদে বন্দী করা হয়। ১৭৯৩ সালে সেখানে তাদের শিরচ্ছেদ করা হয়। একই বছরের আগস্টে ল্যুভরকে মিউজিয়াম হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয়।

শুরুর দিকে পেইন্টিংয়ের সংখ্যা ছিল মোটে ৫৩৭ টা। ভবনটির অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে মিউজিয়ামটি ১৭৯৬ সালে বন্ধ হয়ে যায়। নেপোলিয়ন মিউজিয়ামটি পুনরায় চালু করেন। ১৮০১ সালে সংগ্রহশালাটি প্রসারিত করেন এবং জাদুঘরটির নামকরণ করা হয় মুজে নেপোলিয়ন! আমস্টারডামের একজন ঐতিহাসিক ও জাদুঘর বিশেষজ্ঞ গুডেক স্নাজদার বলেন,

আজকের এই আধুনিক ল্যুভর মিউজিয়ামের ভিত্তি নেপোলিয়নের হাতেই রচিত। তিনি ল্যুভরকে শিল্পসাহিত্যের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত করতে ‘মুজে নেপোলিয়ন’ নামকরণ করেন। নেপোলিয়ন চেয়েছিল পৃথিবীর সমস্ত শিল্পের সম্ভার ফ্রান্স ধারণ করুক। এজন্য তিনি সামরিক অভিযান, ব্যক্তিগত অনুদান এবং বিভিন্ন কমিশন থেকে, বিভিন্ন দেশ থেকে শিল্প এনে এই সংগ্রহশালা সমৃদ্ধ করেছিলেন।

যদিও দখলদারিত্বের এই গল্প টিকেনি বেশিদিন! ১৮১৫ সালে ওয়াটার লুর যুদ্ধে পরাজিত হয়ে নেপোলিয়নকে যখন সেন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত করা হয়, তখন ল্যুভর থেকে প্রায় ৫,০০০ এর মত শিল্পকর্ম নিজ নিজ দেশে ফেরত যায়। যা নেপোলিয়ন সামরিক অভিযানের মাধ্যমে দখল করে এনেছিল। ফ্রান্সকে মাত্র কয়েকশো শিল্পকর্ম রাখার অনুমতি দেওয়া হয় এবং ‘মুজে নেপোলিয়ন’ থেকে ‘ল্যুভর’ তার আগের নামে ফিরে যায়। 

ভিঞ্চির মোন্নালিসা, মাই লেডি। Image Source: https://collections.louvre.fr/CGU

আজ লুভ্যর বিশ্বের অন্যতম ধনী সংগ্রহশালা হিসেবে পরিচিত। যেখানে মানব সভ্যতা ও সংস্কৃতির ১১,০০০ বছরের শিল্পকর্ম এবং নিদর্শন রয়েছে। কী নেই এই সংগ্রহশালাতে? মিশরীয় পুরাকীর্তি থেকে শুরু করে প্রাচীন গ্রীক ও রোমান ভাস্কর্য, ১৮০০ শতকের পূর্বে ইউরোপীয় শিল্পীদের আর্ট এবং ফরাসি রাজন্যদের মুকুট, গহনা ইত্যাদি। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে শুরু করে উনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত ৩৫,০০০ চেয়েও বেশি শিল্পকর্ম রয়েছে এখানে। ডিসপ্লেগুলোকে আটটি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে: পূর্ব প্রাচীন, মিশরীয় পুরাকীর্তি, গ্রিক, ইট্রুস্কান এবং রোমান পুরাকীর্তি; ইসলামী শিল্প, ভাস্কর্য, আলংকারিক শিল্প, পেইন্টিং, প্রিন্ট এবং অঙ্কন!

কোনো বিতর্ক ছাড়াই এক কথা বলা যায়, ল্যুভর সবচেয়ে বিখ্যাত হল লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির বিখ্যাত চিত্রকর্ম মোনালিসার কারণে। যার আদি নাম ছিল মোন্না লিসা, যার অর্থ মাই লেডি। যে নারীর হাসির রহস্য এখনো অতলে। শিল্পকর্মটিকে দেখতে পাওয়ার লোভে প্রতিনিয়ত দর্শকদের ভিড় মুগ্ধ করে। এই ছোট আইকনিক পেইন্টিং মাত্র ২১/৩০ ইঞ্চি। সর্বদা বুলেট-প্রুফ গ্লাস দিয়ে সংরক্ষিত এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ কক্ষটির এত সুরক্ষা সত্ত্বেও ১৯১১ সালে চিত্রকর্মটি চুরি হয়ে যায়।

পরে ১৯১৩ সালে পুনরায় উদ্ধার করা হয়। ভিঞ্চি মোনালিসাকে এঁকেছিলেন তাঁর নিজের তৈরি করা একটি কৌশলে “স্ফুম্যাটো” যাতে আলো এবং অন্ধকার ব্যবহার করে ত্রিমাত্রিক অনুভূতি তৈরি হয়। সেই সময়ে এমন ছবি অকল্পনীয় ছিল এবং তিনি এমন ছবি তৈরি সক্ষম হয়েছিলেন, যা আক্ষরিক অর্থে পৃথিবীতে আর কেউ তৈরি করতে পারবে না! 

উইন্ড ভিক্টরি অফ সামোথ্রোস। Image Source: https://collections.louvre.fr/CGU

একটি পুরানো মার্বেল মূর্তি! বৈচিত্র্য হলো যখন এটি বিশ্বের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী মূর্তিগুলির মধ্যে একটি। আপনি যদি কখনো কোনো আর্ট মিউজিয়ামে গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনি নিশ্চয়ই গ্রিক স্টাইলের পাথর থেকে ছাঁচানো একাধিক চিত্র দেখে থাকবেন। আমরা বেশিরভাগই সম্ভবত জানি না যে এই মূর্তিগুলির সিংহভাগই গ্রীক বংশোদ্ভূত রোমানদের তৈরি করা। এই গ্রীক মূর্তিগুলি শত শত বছর আগের। খুব বিরল। ল্যুভরে শুধুমাত্র এর একটি ভগ্নাংশ আজ পর্যন্ত বেঁচে আছে যেটি “উইংড ভিক্টরি অফ সামোথ্রেস” নামে পৃথিবী বিখ্যাত। 

সাইকি এবং কিউপিডের প্রেমের কাহিনীর কথা মনে আছে? যেটি ‘সাইকি রিভাইভড বাই কিউপিড’স কিস’ নামে ল্যুভরে রয়ে গেছে ক্লাসিকাল রোমান্সের সাক্ষী হয়ে। ডানাওয়ালা ছোট্ট ছেলেটি প্রেমের তীর-ধনুকে এখনো শত শত পর্যটকের হৃদয়কে ঋদ্ধ করে। তৎকালীন সময়ে এটি অভিজাত এবং সাধারণ মানুষের হৃদয়ের তার টানতে সক্ষম হয়েছিল। আন্তোনিও ক্যানোভার এই মূর্তিটি গল্পের সবচেয়ে মর্মস্পর্শী মুহূর্তকে অপার কোমলতার সাথে ধারণ করেছে। ক্যানোভা, যিনি নেপোলিয়নের প্রিয় ছিলেন, দুটি চরিত্রকে একত্রিত করে গড়েছে এই মূর্তি প্রেম আর কামের পূর্ণমিলনে! 

সাইকি আর কিউপিডের প্রেম। Image Source: Collection/louvre.fr/en/

‘ভেনাস ডি মিলো’ নারী সৌন্দর্যের অন্যতম বিখ্যাত প্রতিচ্ছবি। মোনালিসা এবং মাইকেল এঞ্জেলোর ডেভিডের সাথে এটিকেও সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে স্বীকৃত শিল্পকর্ম পরিগণিত করা হয়। ২,০০০ বছরেরও বেশি পুরনো এই শৈল্পিক সৌন্দর্য এবং আইকনিক অবয়বটি ধ্রুপদী নারী সৌন্দর্যের অন্যতম স্থায়ী উপস্থাপনা হিসাবে পরিণত হয়েছে। 

ভেনাস ডি মেলো। Image Source: https://collections.louvre.fr/CGU

আরেকটি চমৎকার চিত্রকর্ম হচ্ছে ‘দ্য র‍্যাফট অফ দ্য মেডুসা’। বলা হয়ে থাকে সমুদ্রে খারাপের পরিধি বাড়ে, কথাটির সাথে একটি ঘটনা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একবার বাজে সমুদ্রযাত্রার কারণে ফরাসী রণতরী দুর্গম মরিশাসের উপকূলে আছড়ে পড়ে। ৪০০ জন নাবিকের মধ্যে ১৫১ জন যারা বেঁচে ছিল অতিরিক্ত মদ্যপান, হত্যা, বিদ্রোহ এবং ক্ষুধায় একে অপরের মাংস ভক্ষন করতে শুরু করে। অবশেষে যখন সাহায্য আসে, তখন ওই ১৫১ জনের মধ্যে মাত্র ১৫ জন জীবিত ছিল! সেই করুন পরিণতির চিত্র ভেসে আসে থিওডোর জেরিকল্টের একটি চিত্র, যা ফরাসি বিপ্লবকেও সংজ্ঞায়িত করে।

জাহাজের নাবিকদের শেষ পরিণতি। Image Source: Collection/louvre.fr/en/

ফ্রান্সের একটি জাতীয় পেইন্টিং ‘লিবার্টি লিডিং দ্য পিপল’। ১৮৩০ সালের ‘জুলাই বিপ্লবের’ সময় যোদ্ধাদের নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীনতার দিকে ধাবিত করছেন উম্মুক্ত বক্ষদেশে এক নারী। যখন প্রথম ছবিটি আঁকা হয়েছিল তখন নারী চরিত্র ‘আকা মারিয়ানে’ পরিণত হয়েছিল। যা ছিল ফরাসি প্রজাতন্ত্রের প্রতীক এবং রাজতন্ত্রের অপ্রতিরোধ্য বৈরিতার রূপে। বিজয়ী মারিয়ানের নীচে ভাঙা দেহগুলি ৪০ বছরের গৃহযুদ্ধ এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক উত্থানকে নির্দেশ করে, যা সেই সময়ে সমস্ত দেশকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল।  

মুক্তির অগ্রযাত্রাতে লিবার্টি লিডিং দ্য পিপল। Image Source: https://collections.louvre.fr/CGU

ছবিতে একজন নারীকেকে দেখা যাচ্ছে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকতে, সম্পুর্ন নগ্ন। আরেকটু পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে আসলে একজন পুরুষ। নারী নাকি পুরুষ বোঝা দুষ্কর! প্রকৃতপক্ষে, এটি হেরমাফ্রোডিটাস দেবতার মূর্তি ‘স্লিপিং হেরমাফ্রোডিটাস’। যিনি পুরুষ এবং নারী উভয় যৌনরূপ নিয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন। এটি রোমে প্রথম আবিষ্কৃত হয় এবং বোরগিস গ্যালারিতে প্রদর্শিত হয়, এখন লুভ্যরে সংরক্ষিত রয়েছে এ অসাধারণ শিল্পটি। 

হেরমাফ্রোডিটাস দেবতার মূর্তি, Image Source: Collection/louvre.fr/en/

অন্যান্য জনপ্রিয় চিত্রকর্মের মধ্যে রয়েছে হাম্মুরাবির কোড, দ্য ভিঞ্চির মর্মান্তিক ভাস্কর্য ‘দ্য ডাইং স্লেভ’, দ্য ওয়েডিং ফিস্ট অফ কানা, ‘দ্য ভার্জিন আন্ড চাইল্ড উইথ সেইন্ড এনি, জ্যাক-লুই ডেভিডের ‘দ্য করনেশন অফ নেপোলিয়ন’ যেটা নির্মানে নেপোলিয়ন নিজেই কমিশন করেছিলেন এবং এটি লুভারের ইতিহাসের একটি স্মরণীয় অধ্যায়। ল্যুভরের এত বৈচিত্র্যশৈলীর জন্য টি গুডেক স্নাজদার বলেন, 

‘মোনালিসা’ হাসির রহস্যের পেছনে ছোটা এত দর্শনার্থীর ভিড়ে না গিয়ে আমি বরং উপভোগ করবো জোহার্নেস ভার্মিরের চিত্রগুলো, বিশেষ করে যখন আপনি জানবেন যে পৃথিবীতে মাত্র ৩৪ টি রয়েছে এই চিত্রগুলো। 

বর্তমানে মিউজিয়ামটি সামনে কাঁচের তৈরি পিরামিড দিয়ে নতুন রূপ দেওয়া হয়েছে। ১৯৮৯ সালে এটি করা হয়। যদিও প্রথমে ব্যাপক সমালোচনা পোহাতে হয়েছিল নব্য এই সংস্করণের জন্য। কিন্তু ইতিহাস একটুও তাতে বদলের প্রলেপ দেয়নি। ‘সিটি অব রোমান্স’ বা ‘সিটি অব লাইট’ নামে প্যারিস এখনো আলোড়ন করে হাজারো পর্যটকের হৃদয়কে তার উচ্ছলতা ভরা রহস্য ‘ল্যুভর’ দিয়ে। 

 

ফিচার ইমেজ: news.cgtn.com
তথ্যসূত্র:

1. Louvre.
2. Louvre Museum opens.
3. The Top 13 Things to See at the Louvre.
4. Musée du Louvre, Paris

3 COMMENTS

  1. অসাধারণ তথ্যসম্মৃদ্ধ একটা লেখা। চমৎকার একটা কাজ। ভালো লাগলো খুব। ধন্যবাদ।

  2. ল্যুভর মিউজিয়াম এর সমৃদ্ধশালী তথ্য জানার পর বাস্তবতা ভুলে বিস্ময়ে প্রতিটি চিত্রকল্প অবলোকন ও লেখকের বিশ্লেষণে জ্ঞান আহরণ করছিলাম l এককথায় চমৎকার না বলে কোন উপায় নেই l প্রিয় লেখকের প্রতিটি লেখা, প্রতিটি জানা অজানার গল্প পৃথিবীর কাছে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকুক l আবারো নতুন কোন অজানা জানার প্রতীক্ষার প্রহর শুরু হলো l

  3. অনবদ্য হয়েছে। প্রত্যেকটি ছত্র পড়ে বেশ আরাম লেগেছে। দূর্গ থেকে মিউজিয়ামের গল্প হৃদয় ছুয়ে গেল। শুভকামনা রইলো।